চিকিৎসা বিজ্ঞানের উন্নতি বিষয়ক আন্তর্জাতিক সেমিনার হচ্ছিলো। ইংল্যাণ্ডের ডাক্তার বললেন, আমাদের দেশে একটা
শিশু জন্ম নিলো যার একটা পা ছিল না। আমরা নকল পা লাগিয়ে দিলাম। বড় হয়ে সে অলিম্পিকে ১০০ মিটার দৌড়ে চ্যাম্পিয়ন হলো! জার্মানির ডাক্তার
বললেন, আমাদের দেশে এক
শিশু জন্ম নিলো যার দু’টি হাত ছিল না। আমরা নকল হাত
লাগিয়ে দিলাম। বড় হয়ে সে মুষ্টিযুদ্ধে স্বর্ণপদক পেলো!! সবশেষে বাংলাদেশের ডাক্তার বললেন, আমাদের দেশে একদা দু’টি মেয়ে শিশু জন্ম নিলো-
যাদের হাত-পা সবই ঠিক ছিল,
শুধু মাথায় মগজ ছিল না। আমরা সেখানে গোবর ঢুকিয়ে দিলাম। বললে বিশ্বাস করবেন
কিনা জানি না, দু’জনেই দেশের শীর্ষপদে
বসেছিলেন।
.........................................................................................................
বিজ্ঞানের চরম উৎকর্ষের যুগে আমেরিকায় ভিন্ন ধরনের এক মেলা বসেছে। মানবদেহের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বিক্রি হচ্ছে। যার যেটা দরকার কিনে নিয়ে গিয়ে নিজ শরীরে লাগিয়ে নিচ্ছে। একজন এসেছে নিজের জন্য মগজ কিনতে। স্টলে গিয়ে মগজ পছন্দ করে দাম জানতে চাইলে দোকানি বললো, এটা বিজ্ঞানী আইনস্টাইনের মগজ, দাম দুইশ’ ডলার। ক্রেতা আরো দামি মগজ চাইতেই দোকানি একটা মগজ দেখিয়ে
.........................................................................................................
বিজ্ঞানের চরম উৎকর্ষের যুগে আমেরিকায় ভিন্ন ধরনের এক মেলা বসেছে। মানবদেহের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বিক্রি হচ্ছে। যার যেটা দরকার কিনে নিয়ে গিয়ে নিজ শরীরে লাগিয়ে নিচ্ছে। একজন এসেছে নিজের জন্য মগজ কিনতে। স্টলে গিয়ে মগজ পছন্দ করে দাম জানতে চাইলে দোকানি বললো, এটা বিজ্ঞানী আইনস্টাইনের মগজ, দাম দুইশ’ ডলার। ক্রেতা আরো দামি মগজ চাইতেই দোকানি একটা মগজ দেখিয়ে
বললো, এটা নিয়ে যান, পুরো পাঁচশ’ ডলার দাম পড়বে।
- কেন, এত বেশি কেন? কার মগজ এটা?
: এক বাংলাদেশি নেতার। একটু পুরানো, কিন্তু একদম ফ্রেশ। ওই দেশের নেতাদের মগজ সারাজীবনই অব্যবহৃত থাকে কিনা!
......................................................................................................................
তৃতীয় বিশ্বের কোন এক উন্নয়নশীল রাষ্ট্রের দুই নেত্রী একই প্লেনে বিদেশে যাচ্ছেন। একজন একটি চকচকে একশ’ টাকার নোট প্লেনের জানালা দিয়ে নিচে ফেলে দিলেন। তারপর অপরজনকে শুনিয়ে বললেন, আমি আমার দেশের একজন মানুষের উপকার করলাম! এই দৃশ্য দেখে অপর নেত্রী পাঁচটি একশ’ টাকার নোট বের করে একই কান্ড করলেন এবং জোর গলায় বললেন, আমি পাঁচজন মানুষের উপকার করলাম!!
সবকিছু দেখে পাইলট আফসোস করে বললেন, আহা আমি যদি দু’জনকেই ফেলে দিতে পারতাম, তবে ১৮ কোটি মানুষের উপকার হতো!!!
....................................................................................................................
একজন রাজনৈতিক নেতা এক ভদ্রলোককে রাজনীতিতে নামানোর জন্য ফুসলাচ্ছেন। কিন্তু ভদ্রলোক কিছুতেই রাজি হচ্ছেন না। তাঁর ভাষ্য- আমরা অতিশয় সাধারণ মানুষ, আমার চৌদ্দ পুরুষের কেউ কোনদিন রাজনীতি করেনি; ওই পথ আমার জন্যে নয়। তবু নেতা দমবার পাত্র নন। স্বভাবসুলভ বাকপটুতায় বললেন, ধরুন কারো বাপ-দাদা গরু চোর ছিল, তাই বলে কি ছেলেকেও গরু চুরিতে নামতে হবে?
- তা কেন, তবে ও রকম হলে আমি নির্ঘাৎ রাজনীতিতে নাম লেখাতাম!
.....................................................................................................
একবার দশজন রাজনীতিবিদকে বহনকারী একটি হেলিকপ্টার দূর গ্রামে বিধ্বস্ত হলো। খবর পেয়ে রাজধানী থেকে উদ্ধারকারী দল রওনা হলো। ঘটনাস্থলে পৌঁছাতে পৌঁছাতে সন্ধ্যা প্রায়। দেখা গেল, গ্রামবাসীরা ইতোমধ্যে দশজনকেই দাফন করে ফেলেছে- সারিবদ্ধ দশটি কবর।
উদ্ধারকারী দলনেতা জানতে চাইলেন, সবাই কি ঘটনাস্থলেই মারা গেছেন?
- কবর দেওয়ার আগ পর্যন্ত দুইজন বলছিলেন যে, তারা মারা যাননি। কিন্তু আমরা সে কথায় কর্ণপাত করিনি। জানেনই-তো রাজনীতিবিদদের সব কথা বিশ্বাস করতে নেই!
............................................................................................................
একবার বনমন্ত্রী সুন্দরবন পরিদর্শনে গেলেন। গহীন জঙ্গলে তিনি কিছু লোহা-লক্কর পড়ে থাকতে দেখলেন। তৎক্ষণাৎ স্থানীয় কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিলেন এগুলো দেখে-শুনে রেখো। সুতরাং নৈশপ্রহরী নিয়োগ দেওয়া হলো। কিছুদিন পর তার কাজ তদারকি করার জন্যে সুপারভাইজার নিয়োগ করা হলো। এই দু’জনের ছুটিছাটা দেখার জন্যে নিযুক্ত হলো প্রশাসনিক কর্মকর্তা। আর তিনজনের বেতন-ভাতা হিসাব-নিকাশ করবেন সদ্য নিযুক্ত হিসাবরক্ষক।
এক্ষণে অর্থ মন্ত্রণালয়ের টনক নড়লো। তারা আপত্তি জানিয়ে বললো, এত লোকের বেতন দেওযা যাবে না, লোক কমাও। বিষয়টি বনমন্ত্রীকে জানানো হলো। তিনি বললেন, সরকারি কাজকর্ম হবে দিনের আলোয়, রাতে লোক রাখার দরকার কী? তাই নৈশপ্রহরীর দরকার নেই। ওকে আগে চাকরি থেকে বিদায় করো!
.....................................................................................................................................................
এক লোক সচিবালয়ের মুল প্রবেশ পথে তার জীর্ণ বাইসাইকেলটি রেখে ভেতরে ঢুকছিল। হা হা করে ছুটে এলো দারোয়ান- এই পথ দিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, আইনমন্ত্রীর মতো লোক যাবেন। তুমি কী ভেবে সাইকেলটি এখানে রাখলে?
লোকটি আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে বললো, সাইকেলটি পুরানো হলেও তালাটি নতুন। উনাদের কেউ এটি চুরি করে নিয়ে যেতে পারবেন বলে মনে হয় না!
.............................................................................................................................................................
আরেকবার দুই দেশের দুই অসৎ যোগাযোগ মন্ত্রীর মধ্যে গোপন আলাপ চলছিল। নাইজেরিয়ার যোগাযোগ মন্ত্রী তার দেশের একটি ব্রিজের ছবি দেখিয়ে বললো, এটার বাজেট ছিল ২০ কোটি টাকা। কিন্তু আমি ১৫ কোটি টাকায় বানিয়ে বাকিটা হজম করেছি! এরপর তৃতীয় বিশ্বের এক উন্নয়নশীল দেশের যোগাযোগ মন্ত্রী একটি নদীর ছবি দেখিয়ে বললেন, এখানে ব্রিজ বানানো বাবদ বরাদ্দ ছিল ২০ কোটি টাকা।
- কোথায় ব্রিজ? আমি তো কিছুই দেখতে পাচ্ছি না।
মন্ত্রী মুচকি হেসে বললেন, ব্রিজ থেকে আমার আয় হয়েছে পুরো ২০ কোটি টাকা!
..........................................................................................................................................................
বাংলাদেশকে বলা হয় গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র। কথাটা সর্বৈব মিথ্যে নয়। বড় বড় রাজনৈতিক দলের নেতারা গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতেই নির্বাচিত হন। দলের সদস্যরা স্বাধীনভাবে নেতা নির্বাচিত করতে পারেন। এজন্যে ব্যবহৃত হয় পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীন নির্বাচন পদ্ধতিটি। সেটা হলো : আদমকে যখন বলা হলো, এবার তুমি সঙ্গী নির্বাচন করে নিতে পারো, যখন কিনা ইভ-ই ছিলেন একমাত্র মানবী!
...............................................................................................................................................................
একবার এক যৌথ নির্বাচনী সভার আয়োজন করা হলো, যেখানে সাতজন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী নিজ নিজ অঙ্গীকার ব্যক্ত করবেন। সবার বক্তব্য শেষ হলে দর্শক সারিতে বসা একজন বলে উঠলেন, এটাই হচ্ছে গণতন্ত্রের মহাত্ম যে, গণতন্ত্র আছে বলেই অন্তত ছয়জন মিথ্যুককে ক্ষমতা থেকে দূরে সরিয়ে রাখা যাবে; নির্বাচিত হবে মাত্র একজন!
............................................................................................................................................................
একবার বাংলাদেশ আর নেপালের তথ্যমন্ত্রীর মধ্যে দৌড় প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হলো। পাহাড়ি দেশ নেপালের তথ্যমন্ত্রী সহজেই জিতে গেলেন। সেই রাতে বাংলাদেশের সরকারি গণমাধ্যমের খবরে বলা হলো : তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বীতার পর বাংলাদেশের তথ্যমন্ত্রী রৌপ্যপদক জয় করেছেন, অথচ নেপালের তথ্যমন্ত্রী অনেক চেষ্টার পরও শেষ লোকটার আগে পৌঁছেছেন মাত্র!
...........................................................................................
আপনার পা ভাঙ্গল কি করে?
ডাক্তারঃ আপনার পায়ের অবস্থাতো খুবই করুণ। এমনটা হল কি করে?
রোগীঃ ডাক্তার সাহেব, ২৫ বছর আগে আমি যখন........
ডাক্তারঃ আরে ভাই ২৫ বছর আগের ঘটনা পরে বলেন, আগে বলেন কি করে আপনার পা ভাঙ্গল।
রোগীঃ এইতো বলছি, ২৫ বছর আগে আমি যখন........
ডাক্তারঃ আবার সেই ২৫ বছর...... ভাই আমার হাতে আপনার ২৫ বছর আগের কথা শোনার সময় নাই। যা ঘটেছে তাই বলেন।
রোগীঃ ২৫ বছর আগের এই ছোট্ট ঘটনা না শুনলে আমি কোন ভাবেই আমার পা ভাঙ্গার ব্যপারটা বোঝাতে পারব না।
ডাক্তারঃ আচ্ছা বলেন।
রোগীঃ আমি ২৫ বছর আগে যখন একটি বাসায় মালী হিসাবে চাকরী শুরু করি তখন ঐ বাসার এক সেমি সুন্দরী কাজের মেয়ে প্রতিদিন আমার ঘরে আসত আর জিজ্ঞাসা করত আমার কিছু লাগবে কিনা, আমি যতই বলতাম যে আমার কিছু লাগবে না, সে ততই জিজ্ঞাসা করত। এবং আমার গা ঘেষে বসে থাকত।
ডাক্তারঃ আরে ভাই মহা মুসিবত। এর সাথে আপনার পা ভাঙ্গার কি সম্পর্ক?
রোগীঃ আজকে আমি যখন ছাদে একটি গাছে পানি দিচ্ছিলাম তখন হঠাৎ বুঝতে পারলাম যে সে আমার কাছে কি চাইত। তার কথা ভাবতে ভাবতেইতো আমি ছাদ থেকে পড়ে গেলাম।
........................................................................................................................................................
রক্ত টেষ্ট
একলোককে তার ডাক্তার রক্ত টেষ্ট করা জন্য দিয়েছেন। তো ঐ রোগী একটি ক্লিনিকে গিয়ে রক্ত টেষ্ট করার কথা বললেন। এর পর একজন নার্স এসে ঐ লোকের হাতে পিন দিয়ে সামান্য ফুটা করে এক ফোটা রক্ত নিলেন। এর পরপরই নার্স লক্ষ করলেন যে তার হাতের কাছে কোন তুলা নাই। তাই সে তাড়াতাড়ি ঐ লোকের আঙ্গুলটি তার নিজের মুখের মধ্য পুরে চুষে দিলেন। এই দেখে লোকটি মনে মনে বলল, শালার ডাক্তার কেন তুই শুধু রক্ত টেষ্ট দিলি? সাথে একটু প্রসাব টেষ্ট করতে দিলে কি হত?
....................................................................................................................................................
ইন্টাভিউ
একটি মেয়ে রিসিপশনিষ্ট পদের জন্য ইন্টারভিউ দিতে গেলেন এবং তাকে প্রশ্ন করা হল তিনি কত বেতন চান। এর উত্তরে তিনি উত্তর দিলেনঃ "১,০০,০০০ (একলক্ষ টাকা) দিলেই চলবে। " সাথে সাথে প্রশ্নকর্ত তাকে বললেনঃ "আচ্ছা তাই কথা থাকল, ১,০০,০০০ টাকা সাথে ধানমন্ডিতে এবং গুলশানে একটা করে ফ্লাট, ২টা গাড়ী যার সকল খরচ আমাদের, ১০,০০০ টাকার মোবাইল বিল, সপ্তাহে মাত্র ১দিন ৪ ঘন্টা ডিউটি করলেই হবে।" এই শুনে তো ঐ মেয়ে মহা খুশি। বললঃ "স্যার আমিতো বিশ্বাসই করতে পারছিনা। এত কিছু? আচ্ছা স্যার বলেনতো আপনি মজা করছেন নাতো?" প্রশ্নকর্তা বললেনঃ "হ্যাঁ আমি মজাই করছিলাম, কিন্তু এই মজা করাটা আপনিই প্রথম শুরু করেছেন।"
..............................................................................................................................................................
কত সময় লাগবে?
এক লোক একটি সেলুনে ঢুকে এক একজন নাপিতকে জিজ্ঞাসা করল, "আমি যদি এখন বসি তাহলে আমার চুল কাটা শুরু করতে আপনার কত সময় লাগবে?" নাপিত বলল, "ভাই আপনার আগে আরও ৩জন আছেন। আমার মনে হয় ২ ঘন্টা লাগবে।" এই শুনে লোকটি চলে গেল। এর পর আবার একদিন ঐলোকটি এসে আবার এই প্রশ্ন করল এবং এবার নাপিত বলল দেড় ঘন্টা কথা এবং লোকটি চলে গেল। ঐ লোক আবার একদিন এসে একই কথা জিজ্ঞাসা করল। এইবারও নাপিত ২ ঘন্টা কথা বলল এবং লোকটি চলে গেল। এবার নাপিত একটা ছেলেকে ঐলোকের পিছু পিছু যেতে বলল এবং বলল কোথায় যায় তা দেখতে। কিছু সময় পর ঐ ছেলেটি ফিরে এসে বলল, ঐলোকটি আপনার বাড়িতে গেছে।
...............................................................................................................................................................
আমিও পেতাম না।
এক আইনজীবি এক ইলেক্ট্রিক মিস্ত্রিকে তার বাড়ির কিছু কাজের জন্য ডেকে আনল। ১ঘন্টা পর যখন কাজ শেষে যখন ঐ আইনজীবি জিজ্ঞাসা করল কত টাকা বিল হয়েছে, তখন ঐ ইলেক্ট্রিক মিস্ত্রি উত্তর করল, ১,৫০০ টাকা।
আইনজীবির তো মাথায় হাত, বললেন, আরে মিয়া আমি তো ৫ঘন্টা কাজ করলেও এই টাকা পাইনা। আর তুমি কিনা এক ঘন্টাতেই এত টাকা নিয়ে যাবা?
এই শুনে মিস্ত্রিটি বলল, আমি যখন আইনজীবি ছিলাম তখন আমিও পেতাম না। কিন্তু এখন পাই।
.............................................................................................................................................................
আল্টিমেটাম
একদল লোক একটি বিমান ছিনতাই করল এবং পরে দেখ গেল যে ঐ বিমানের সকল যাত্রীই আইনজীবী। এই দেখে ঐ সন্ত্রাসীরা তাদের দাবীদাওয়ার সাথে লিখে দিল যে আমাদের দাবী যদি মেনে না নেওয়া হয় তাহলে আমরা প্রতি ঘন্টায় একজন করে আইনজীবীকে ছেড়ে দিব।
ডাক্তারঃ আপনার পায়ের অবস্থাতো খুবই করুণ। এমনটা হল কি করে?
রোগীঃ ডাক্তার সাহেব, ২৫ বছর আগে আমি যখন........
ডাক্তারঃ আরে ভাই ২৫ বছর আগের ঘটনা পরে বলেন, আগে বলেন কি করে আপনার পা ভাঙ্গল।
রোগীঃ এইতো বলছি, ২৫ বছর আগে আমি যখন........
ডাক্তারঃ আবার সেই ২৫ বছর...... ভাই আমার হাতে আপনার ২৫ বছর আগের কথা শোনার সময় নাই। যা ঘটেছে তাই বলেন।
রোগীঃ ২৫ বছর আগের এই ছোট্ট ঘটনা না শুনলে আমি কোন ভাবেই আমার পা ভাঙ্গার ব্যপারটা বোঝাতে পারব না।
ডাক্তারঃ আচ্ছা বলেন।
রোগীঃ আমি ২৫ বছর আগে যখন একটি বাসায় মালী হিসাবে চাকরী শুরু করি তখন ঐ বাসার এক সেমি সুন্দরী কাজের মেয়ে প্রতিদিন আমার ঘরে আসত আর জিজ্ঞাসা করত আমার কিছু লাগবে কিনা, আমি যতই বলতাম যে আমার কিছু লাগবে না, সে ততই জিজ্ঞাসা করত। এবং আমার গা ঘেষে বসে থাকত।
ডাক্তারঃ আরে ভাই মহা মুসিবত। এর সাথে আপনার পা ভাঙ্গার কি সম্পর্ক?
রোগীঃ আজকে আমি যখন ছাদে একটি গাছে পানি দিচ্ছিলাম তখন হঠাৎ বুঝতে পারলাম যে সে আমার কাছে কি চাইত। তার কথা ভাবতে ভাবতেইতো আমি ছাদ থেকে পড়ে গেলাম।
........................................................................................................................................................
রক্ত টেষ্ট
একলোককে তার ডাক্তার রক্ত টেষ্ট করা জন্য দিয়েছেন। তো ঐ রোগী একটি ক্লিনিকে গিয়ে রক্ত টেষ্ট করার কথা বললেন। এর পর একজন নার্স এসে ঐ লোকের হাতে পিন দিয়ে সামান্য ফুটা করে এক ফোটা রক্ত নিলেন। এর পরপরই নার্স লক্ষ করলেন যে তার হাতের কাছে কোন তুলা নাই। তাই সে তাড়াতাড়ি ঐ লোকের আঙ্গুলটি তার নিজের মুখের মধ্য পুরে চুষে দিলেন। এই দেখে লোকটি মনে মনে বলল, শালার ডাক্তার কেন তুই শুধু রক্ত টেষ্ট দিলি? সাথে একটু প্রসাব টেষ্ট করতে দিলে কি হত?
....................................................................................................................................................
ইন্টাভিউ
একটি মেয়ে রিসিপশনিষ্ট পদের জন্য ইন্টারভিউ দিতে গেলেন এবং তাকে প্রশ্ন করা হল তিনি কত বেতন চান। এর উত্তরে তিনি উত্তর দিলেনঃ "১,০০,০০০ (একলক্ষ টাকা) দিলেই চলবে। " সাথে সাথে প্রশ্নকর্ত তাকে বললেনঃ "আচ্ছা তাই কথা থাকল, ১,০০,০০০ টাকা সাথে ধানমন্ডিতে এবং গুলশানে একটা করে ফ্লাট, ২টা গাড়ী যার সকল খরচ আমাদের, ১০,০০০ টাকার মোবাইল বিল, সপ্তাহে মাত্র ১দিন ৪ ঘন্টা ডিউটি করলেই হবে।" এই শুনে তো ঐ মেয়ে মহা খুশি। বললঃ "স্যার আমিতো বিশ্বাসই করতে পারছিনা। এত কিছু? আচ্ছা স্যার বলেনতো আপনি মজা করছেন নাতো?" প্রশ্নকর্তা বললেনঃ "হ্যাঁ আমি মজাই করছিলাম, কিন্তু এই মজা করাটা আপনিই প্রথম শুরু করেছেন।"
..............................................................................................................................................................
কত সময় লাগবে?
এক লোক একটি সেলুনে ঢুকে এক একজন নাপিতকে জিজ্ঞাসা করল, "আমি যদি এখন বসি তাহলে আমার চুল কাটা শুরু করতে আপনার কত সময় লাগবে?" নাপিত বলল, "ভাই আপনার আগে আরও ৩জন আছেন। আমার মনে হয় ২ ঘন্টা লাগবে।" এই শুনে লোকটি চলে গেল। এর পর আবার একদিন ঐলোকটি এসে আবার এই প্রশ্ন করল এবং এবার নাপিত বলল দেড় ঘন্টা কথা এবং লোকটি চলে গেল। ঐ লোক আবার একদিন এসে একই কথা জিজ্ঞাসা করল। এইবারও নাপিত ২ ঘন্টা কথা বলল এবং লোকটি চলে গেল। এবার নাপিত একটা ছেলেকে ঐলোকের পিছু পিছু যেতে বলল এবং বলল কোথায় যায় তা দেখতে। কিছু সময় পর ঐ ছেলেটি ফিরে এসে বলল, ঐলোকটি আপনার বাড়িতে গেছে।
...............................................................................................................................................................
আমিও পেতাম না।
এক আইনজীবি এক ইলেক্ট্রিক মিস্ত্রিকে তার বাড়ির কিছু কাজের জন্য ডেকে আনল। ১ঘন্টা পর যখন কাজ শেষে যখন ঐ আইনজীবি জিজ্ঞাসা করল কত টাকা বিল হয়েছে, তখন ঐ ইলেক্ট্রিক মিস্ত্রি উত্তর করল, ১,৫০০ টাকা।
আইনজীবির তো মাথায় হাত, বললেন, আরে মিয়া আমি তো ৫ঘন্টা কাজ করলেও এই টাকা পাইনা। আর তুমি কিনা এক ঘন্টাতেই এত টাকা নিয়ে যাবা?
এই শুনে মিস্ত্রিটি বলল, আমি যখন আইনজীবি ছিলাম তখন আমিও পেতাম না। কিন্তু এখন পাই।
.............................................................................................................................................................
আল্টিমেটাম
একদল লোক একটি বিমান ছিনতাই করল এবং পরে দেখ গেল যে ঐ বিমানের সকল যাত্রীই আইনজীবী। এই দেখে ঐ সন্ত্রাসীরা তাদের দাবীদাওয়ার সাথে লিখে দিল যে আমাদের দাবী যদি মেনে না নেওয়া হয় তাহলে আমরা প্রতি ঘন্টায় একজন করে আইনজীবীকে ছেড়ে দিব।
....................................................................................................................................
এক মশা আর এক মুরগী হঠাৎ প্রেমে পড়ে গেল। লাভ এট ফার্স্ট
সাইট যাকে বলে আর
কি। প্রেমে এমনই হাবুডুবু তাঁরা খাইলো যে আর ওয়েট না করে একবারে বিয়ে করে ফেলল। যাক !বিয়ের ঝামেলা
শেষ করে দুইজনে বাসর ঘরে ঢুকলো। তারপর কি হলো আর বর্ননা করা খুবই কঠিন। কোন ভাষা তাঁকে বর্ণনা করতে পারবেনা সম্ভবত।
তারপরে মুরগী আর মশা দম্পতি অনেকদিন বন্ধুদের আড্ডায় যায়না। তিনদিন পর বন্ধুরা দুইজনের খোঁজ করতে এসে দেখে দুইজনেই মরে পরে আছে। বন্ধুরা কাঁদতে কাঁদতে চোখের পানি নাকের পানি এক করে ফেলল। তারপর এক বন্ধু বললো"চল ওদের পোস্টমর্টেম করাই"-কাঁন্না চেঁপে বললো বন্ধুটি, "যদি জানতে পারি কে ওদের হত্যা করেছে তাহলে তাঁকে খুঁজে বের করে আমি শেষ করে দেব।"
তো তাঁরা পোস্টমর্টেম করতে নিয়ে গেল নিহত মশা-মুরগী দম্পতি কে। পোস্ট মর্টেম রিপোর্ট পেয়ে বন্ধুদের তো আক্কেল গুড়ুম। মৃত্যর কারণ হিসেবে লেখা আছে-মুরগীটি ডেংগু তে মারা গেছে আর মশাটি বার্ড ফ্লু তে।
তারপরে মুরগী আর মশা দম্পতি অনেকদিন বন্ধুদের আড্ডায় যায়না। তিনদিন পর বন্ধুরা দুইজনের খোঁজ করতে এসে দেখে দুইজনেই মরে পরে আছে। বন্ধুরা কাঁদতে কাঁদতে চোখের পানি নাকের পানি এক করে ফেলল। তারপর এক বন্ধু বললো"চল ওদের পোস্টমর্টেম করাই"-কাঁন্না চেঁপে বললো বন্ধুটি, "যদি জানতে পারি কে ওদের হত্যা করেছে তাহলে তাঁকে খুঁজে বের করে আমি শেষ করে দেব।"
তো তাঁরা পোস্টমর্টেম করতে নিয়ে গেল নিহত মশা-মুরগী দম্পতি কে। পোস্ট মর্টেম রিপোর্ট পেয়ে বন্ধুদের তো আক্কেল গুড়ুম। মৃত্যর কারণ হিসেবে লেখা আছে-মুরগীটি ডেংগু তে মারা গেছে আর মশাটি বার্ড ফ্লু তে।
..........................................................................
করিমমিয়ার মুলার ক্ষেত। পোকায় খেয়ে শেষ করে দিচ্ছে। তাই সে গেল
কৃষিবিশেষজ্ঞের কাছে।
করিমমিয়াঃ ডাক্তারসাব, আমার মুলার ক্ষেততো পোকায় খেয়ে শেষ করে দিল। এখন কি করি?
কৃষিবিশেষজ্ঞঃ আপনি এক কাজ করুন। পুরো ক্ষেতে নুন ছিটিয়ে দিন।
করিমমিয়াঃ আহা! কি পরামর্শ? নুনছাড়াই খেয়ে শেষ করি ফেইলছে আর নুন দিলেতো কথাই নেই।
করিমমিয়াঃ ডাক্তারসাব, আমার মুলার ক্ষেততো পোকায় খেয়ে শেষ করে দিল। এখন কি করি?
কৃষিবিশেষজ্ঞঃ আপনি এক কাজ করুন। পুরো ক্ষেতে নুন ছিটিয়ে দিন।
করিমমিয়াঃ আহা! কি পরামর্শ? নুনছাড়াই খেয়ে শেষ করি ফেইলছে আর নুন দিলেতো কথাই নেই।
...............................................................
বিমান চলছে। এক পেসেঞ্জার হঠাৎ করে হুরমুর করে প্লেনের চালকের ঘরে ঢুকে পড়লো। চালকতো অবাক। চালককে আরোও অবাক
করে দিয়ে লোকটা চালকের হেডফোনটাকে ছিনিয়ে নিল।
তারপর লোকটা বলল, "হারামজাদা! আমরা টাকা দেব আর তুমি এইখানে বইসা কানে হেডফোন লাগাইয়া গান শুনবা!!!"
তারপর লোকটা বলল, "হারামজাদা! আমরা টাকা দেব আর তুমি এইখানে বইসা কানে হেডফোন লাগাইয়া গান শুনবা!!!"
..........................................................
শিক্ষক ছাত্রকে প্রশ্ন করছে-
শিক্ষক: বলতো পাখির নজর শক্তি কি রকম?
ছাত্র: খুব ভালো স্যার।
শিক্ষক: কিভাবে?
ছাত্র:পাখিকে কখনো চশমা পড়তে দেখিনি স্যার।
শিক্ষক: বলতো পাখির নজর শক্তি কি রকম?
ছাত্র: খুব ভালো স্যার।
শিক্ষক: কিভাবে?
ছাত্র:পাখিকে কখনো চশমা পড়তে দেখিনি স্যার।
.........................................................
ভদ্রমহিলাঃ তোমার নাম কি।
খুকিঃ অনিতা।
ভদ্রমহিলাঃ কি সুন্দর দেখতে তুমি। তোমার মতো মেয়ের মা হতে আমার খুব ইচ্ছে।
খুকিঃ কিন্তু আমার বাবা যে মারা গিয়েছেন।
খুকিঃ অনিতা।
ভদ্রমহিলাঃ কি সুন্দর দেখতে তুমি। তোমার মতো মেয়ের মা হতে আমার খুব ইচ্ছে।
খুকিঃ কিন্তু আমার বাবা যে মারা গিয়েছেন।
.......................................................................................................................
ছোট ছেলে দৌড়ে
বাসায় গিয়ে তার মাকে বলল,
মা- আজ কী ঈদ?
মা :- কেন আজ ঈদ হবে?
ছোট ছেলেটি :- তাহলে আব্বু আর ছোট খালা যে ছাদে কোলাকুলি করছে??
মা :- কেন আজ ঈদ হবে?
ছোট ছেলেটি :- তাহলে আব্বু আর ছোট খালা যে ছাদে কোলাকুলি করছে??
..........................................................................................................................
শাহীন ও মনির দুই
বন্ধু। দু’জনের যৌতুক
সম্পর্কে আলাপ-
শাহীন : লাথি, লাথি মারি তোর ঐ কিপটে শ্বশুরের কপালে।
(হঠাৎ করেই মনির লক্ষ্য করে তার শ্বশুর তার পেছনেই দাঁড়িয়ে!)
মনির : (ভয়ে) তা কখন এলেন শ্বশুর আব্বা?
শ্বশুর : এই তো তুমি লাথি মারার আগেই।
..................................................................................................................
শাহীন : লাথি, লাথি মারি তোর ঐ কিপটে শ্বশুরের কপালে।
(হঠাৎ করেই মনির লক্ষ্য করে তার শ্বশুর তার পেছনেই দাঁড়িয়ে!)
মনির : (ভয়ে) তা কখন এলেন শ্বশুর আব্বা?
শ্বশুর : এই তো তুমি লাথি মারার আগেই।
..................................................................................................................
প্রথম ভদ্রলোকঃ আমার বয়স পঁচাশি বছর হলো, পৃথিবীতে আমার কোন শত্রু নাই।
দ্বিতীয় ভদ্রলোকঃ আবাক কান্ড,এতো বছরেও পৃথিবীতে আপনার কোন শত্রু হয়নি!
প্রথম ভদ্রলোকঃ যারা হয়েছিল,তারা অনেক আগে মারা গেছে।
দ্বিতীয় ভদ্রলোকঃ আবাক কান্ড,এতো বছরেও পৃথিবীতে আপনার কোন শত্রু হয়নি!
প্রথম ভদ্রলোকঃ যারা হয়েছিল,তারা অনেক আগে মারা গেছে।
No comments:
Post a Comment